Skip to main content

Posts

Showing posts from May 4, 2019

কবিতাঃ পবিত্র আচারনুষ্ঠানঃ রেংহাই ম্রো

বিষয়ঃ শিক্ষা বিভাগ প্রতিবেদকঃ ম্রো আদিবাসী পেইজ মে ৫, ২০১৯। ১০:১০ Photo: Reng Hai Mru -------------------------------- কবিতাঃ পবিত্র আচারনুষ্ঠান লেখকঃ রেংহাই ম্রো ----------- আমি তোমার আত্না বহন করব প্রতিকনা বাতাসে  স্বপ্নের উপহার হিসেবে এবং আমি প্রতি পদক্ষেপে তোমার আশা এবং শব্দের  পথপ্রদর্শক হবো আমার শব্দ সহযাত্রী হবে তোমার ভেতরের বর্জপাত গর্জিত তুমি আমার বাহুতে  বিশ্রাম নেবে। ভালোবাসা, যেন শুরুর আগুন, আমাদের ধৈর্য এবং স্বপ্নরাজ্যে ডানা দাও! আমি তোমার সকল উম্মাদ এবং পরমান্দদায়ক আকাঙ্খার সঙ্গ দেব, আমি তোমার সকল  সফলতার সাক্ষী হবো স্তুতিগানের প্রতিধ্বনির মাধ্যমে, সুখের চিহ্ন সহযোগে। তোমার চোখ দুটো রাতের গভীরে তারার ★ মতো, তুমি আমাকে পথ দেখাও ছায়ার মতো ভালোবাসার সত্যিকার হৃদয়ের    দিকে। আমি তোমার একাগ্রগতার আলিঙ্গন চাই, জড়িয়ে ধরো বন্দি করো, অসম্ভবের বাইরে জাগতিকতার বাইরে। #সমাপ্ত📝

ফিফার সেরার তালিকায় বাংলাদেশের মনিকার যাদু গোলঃ videoclib

মনিকা চাকমা স্পোর্টস ডেস্ক প্রকাশিত: ১৮:২১, মে ০৪, ২০১৯ | ১৯:০১, মে ০৪, ২০১৯ ‘মেসি কিংবা রোনালদো ভেবে ভুল করবেন না’- এই ক্যাপশনে বাংলাদেশি এক ফুটবল ভক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে শেয়ার করেছিলেন মনিকা চাকমার গোলটি। বাঁ পায়ে করা বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের খেলোয়াড়ের দুর্দান্ত গোলটি এখন দেশ পেরিয়ে ফিফার ‘ফ্যানস ফেভারিট’-এর সৌজন্যে বিশ্বের কোটি ফুটবল ভক্তের নজরে। বঙ্গমাতা অনূর্ধ্ব-১৯ মহিলা গোল্ডকাপের সেমিফাইনালে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে ৩-০ গোলের জয় পায় বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ওই ম্যাচের বিরতিতে যাওয়ার ঠিক আগে চোখ কপালে তুলে দেওয়ার মতো এক গোল করেন মনিকা। রাত জেগে যারা ইউরোপিয়ান ফুটবলের স্বাদ নিয়ে থাকেন, তাদের চোখেও বিস্ময়ের রেণু ছড়িয়েছেন রাঙামাটির এই তরুণী। ডান প্রান্তে বক্সের ঠিক বাইরে শূন্যে ভাসা বল হেডে প্রতিপক্ষের এক খেলোয়াড়ের মাথার ওপর দিয়ে নিয়ে সামনে ফেললেন, এরপর বল মাটি ছুঁয়ে ওপরে উঠতেই বাঁ পায়ের ভলিতে বক্সের বাইরে থেকে করলেন দেখার মতো এক গোল। মেয়েদের ফুটবল তো বটেই, বাংলাদেশের ফুটবলে এমন গোলের সাক্ষী হওয়ার সুযোগ কম ভক্তেরই হয়েছে। মনিকার করা গোলটি জায়গা করে নিয়...

কালবৈশাখী ঝর তুফানে থাংলং ম্রো পাড়া স্কুলের ছাদের টিন বিচ্ছিন্নঃ কে দিবে তাদের কিছু ঢেউটিন :

কে দিবে তাদের কিছু ঢেউটিন : থানচির দুর্গম থাংলং ম্রো পাড়া স্কুল নিজস্ব প্রতিবেদক ২ মে ২০১৯ পাহাড়বার্তা নিউজঃ Photo&Post Copy:paharbarta.com 🌎 বান্দরবানে থানচি’র ২নং তিন্দু ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের থাংলং ম্রো পাড়া স্কুল বান্দরবানের থানচির দূর্গম জনপদের অসহায় মানুষগুলো যেখানে অন্ন যোগাতেই হিমশিম খায় সেখানে ঢেউটিন কিনে নিজ উদ্দ্যেগে স্কুল মেরামত করে নিজেদের সন্তানদের শিক্ষা অর্জনের পথ সুগম করবে, সেটা ভাবা যেন দু:স্বপ্ন। বাঁশের তৈরী স্কুল ঘরের ঢেউটিন কাল বৈশাখি ঝড়ে উড়ে যাওয়ায় থানচিতে একদিকে তপ্ত রোদ, অন্যদিকে মেঘের গর্জনের উপর নির্ভর করে চলছে আদিবাসী শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন। স্কুলের শিক্ষার্থী থংওই ম্রো ও মাংপুং ম্রো বলেন, আমাদের স্কুলের জন্য কেউ ঢেউটিন এর ব্যবস্থা করে দিলে। আমরা লেখাপড়া করে অনেক বড় হতে চায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বান্দরবানে থানচি উপজেলার ২নং তিন্দু ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডে থাংলং ম্রো পাড়া অবস্থান। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় না থাকায় ২০১৫ সালে পাড়াবাসীদের উদ্যোগে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে তৈরী করেন একটি স্কুল ঘর। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের সহযোগীতা পাতলা ঢ...