Skip to main content

Posts

Showing posts from May 18, 2019

বাজেটে নৃ-গোষ্ঠীদের উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হোকঃ

নিজস্ব প্রতিবেদক  মে ১৮,২০১৯। ০১:২০। আগামী ২০১৯-২০ অর্থবছরে বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অংশীদার হবে এমন প্রভাবশালী ২০টি দেশের মধ্যে একটি হচ্ছে বাংলাদেশ। আগামী বছরে স্পেন-থাইল্যান্ ডের সমান হবে বাংলাদেশ বলেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। শনিবার রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আসন্ন বাজেট নিয়ে বৈঠক করেন অর্থমন্ত্রী। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এই কথা জানায় । গত ৬ মে ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক আউটলুকে আইএমএফ ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধির যে প্রক্ষেপণ করেছে তার আলোকে ব্লুমবার্গের করা বিশ্লেষণে এ তথ্য প্রকাশ পেয়েছে বলে জানান তিনি। বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি হবে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ। আর সেই প্রবৃদ্ধিতে দশমিক ৯ শতাংশ অবদান রাখবে বাংলাদেশের অর্থনীতি। কানাডা অবদান রাখবে ১ শতাংশ। থাইল্যান্ড ও স্পেনের অবদানও হবে ১ শতাংশ করে। অর্থমন্ত্রী বলেন, সেই তথ্যের ভিত্তিতেই আমি বলছি, প্রবৃদ্ধিতে আমরা কানাডার সমান। স্পেন-থাইল্যান্ ডের সমান। আর এটা আমার কথা নয়; আইএমফের কথা। বিশ্ব ব্যাংকের কথা। জাতীয় বাজেট ২০১৯ -২০২০ জনপ্রত্যাশা এবং দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য, পুষ্টি সামাজিক নিরাপত্তা ও অন...

ভূতেরা কেন কুকুরকে ভয় পায়?

ভূতেরা কেন কুকুরকে ভয় পায়? (একটি চাকমা উপকথা ) ছবি সংগ্রহঃ ইন্টারনেট থেকে রাজধানী ঢাকা থেকে অনেক অনেক দূরে  বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে  পার্বত্য চট্টগ্রাম। সেখানে বাস করে  চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, মুরং, লুসাই  ইত্যাদি সম্প্রদায়ের পাহাড়ি লোকজন। আজ থেকে অনেক অনেক বছর আগের কথা  বলছি। তখন চাকমারা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী  হলেও বিপদে পড়লে অনেক সময় গঙ্গা (নদী)  পূজা, ভূতের পূজাও করত। সেই সময়কার একটি  ঘটনা নিয়ে এই চাকমা উপকথা।  এক চাকমা গেরস্ত জুম (পাহাড়ি জমি) চাষ  করে প্রচুর ধান ফলিয়েছে। সব ধান একসাথে  পেকে গেছে। শীগগির কাটতে হবে, না হলে  সব ধান পাহাড়ে পড়ে মাটিতে মিশে  যাবে; বুনো শুয়োরে, পাখিতে খেয়ে যাবে।  শুধু তার নয়, আরো অনেকের ধান পেকেছে  এক সাথে, সবাই ধান কাটতে ব্যস্ত। গেরস্ত  অনেক চেষ্টা করেও তাকে ধান কাটায়,  সাহায্য করতে কোন কাজের লোক বা অন্য  কাউকে যোগার করতে পারলনা। এদিকে  তার বউ হয়েছে অন্তঃসত্বা, সেও তাকে খুব  একটা সাহায্য করতে পারেনা। বরং বলতে  গেলে বউকে সারাদিন সঙ্গ দ...

পিসিপির ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ২৪তম কেন্দ্রীয় কাউন্সিল-২০১৯ঃ যোগ দিন সফল করুনঃ

শিক্ষা সংহতি সাম্য প্রগতিঃ " জুম্ম জাতীয় স্বার্থপরিপন্থী   ও চুক্তিবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে পাবর্ত্য চট্রগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে আত্মনিয়ন্ত্রণাধ িকার অর্জনই হোক ছাত্র সমাজের দৃপ্ত প্রত্যয়,, এই শ্লোগানকে সামনে রেখে আগামী ২০মে ২০১৯ রোজ সোমবার পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের ৩০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও ২৪তম কেন্দ্রীয় কাউন্সিল ২০১৯ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান --------------- --------------- ২০মে ২০১৯,সকাল ১০ঃ০০ ঘতিকা সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণ,রাঙ্গা মাটি। প্রতিনিধি সম্মেলন ও কাউন্সিল  --------------- --------------- --------------- ------- ২১মে ২০১৯,সকাল ১০ঃ০০ ঘটিকা সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট অডিটোরিয়াম,রাঙ্ গামাটি। উদ্বোধক ও প্রধান অতিথি --------------- --------------- --------------- --- শ্রীঃউষাতন তালুকদার  সহসভাপতি পাবর্ত্য চট্রগ্রাম জনসংহতি সমিতি ও সাবেক সংসদ সদস্য,২৯৯ নং পাবর্ত্য রাঙ্গামাটি। সভাপতিত্ব করবেন --------------- --------------- - শ্রীঃজুয়েল চাকমা সভাপতি পাবর্ত্য চট্রগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ। দলে দলে যোগদান করে পাবর্ত্য চুক্...

প্রশ্নঃ বৌদ্ধদের "বুদ্ধ পূর্ণিমা" প্রধান ধর্মীয় উৎসব কেন?

বৈশাখ মাসের এই পূর্ণিমা দিবসে মহামানব বুদ্ধের জীবনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল বলে দিনটি ‘বুদ্ধ পূর্ণিমা’ নামে খ্যাত। ০১. খ্রিস্টপূর্ব ৬২৩ অব্দের এ দিনে গৌতম বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেন, ০২. ৫৮৮ খ্রিস্টপূর্বাব্ দের এ দিনে বুদ্ধত্ব জ্ঞান লাভ করে, জগতে বুদ্ধ নামে খ্যাত হন, ০৩. ৫৪৩ খ্রিস্টপূর্বাব্ দের এ দিনে তিনি মহাপরিনির্বাণ লাভ করেন বা মৃত্যু বরণ করেন। সিদ্ধার্থের বুদ্ধত্বলাভের মধ্য দিয়েই জগতে বৌদ্ধধর্ম প্রবর্তিত হয়। জন্মঃ পূর্বজন্মে বোধিসত্ত্ব সকল পারমি পূরণ করে সন্তোষকুমার নামে যখন স্বর্গে অবস্থান করছিলেন, তখন দেবগণ তাঁকে জগতের মুক্তি এবং দেবতা ও মানুষের নির্বাণ পথের সন্ধান দানের জন্য মনুষ্যকুলে জন্ম নিতে অনুরোধ করেন। দেবতাদের অনুরোধে বোধিসত্ত্ব সর্বদিক বিবেচনাপূর্বক এক আষাঢ়ী পূর্ণিমায় স্বপ্নযোগে মাতৃকুক্ষিতে প্রতিসন্ধি গ্রহণ করেন এবং পরবর্তী এই শুভ বৈশাখী পূর্ণিমায় জন্মলাভ করেন। তাঁর জন্ম হয়েছিল লুম্বিনী কাননের শালবৃক্ষ ছায়ায় উন্মুক্ত আকাশতলে। তাঁর নিকট জাতি, শ্রেণি ও গোত্রের কোনো ভেদাভেদ ছিল না। তিনি মানুষকে মানুষ এবং প্রাণীকে প্রাণিরূপেই জানতেন এ...

নৈতিকতার চরম স্খলনে পুলক কান্তি বড়ুয়াঃ Auvi Maramagyi

পুলক কান্তি বড়ুয়া একজন উচ্চ পদস্থ সরকারী কর্মকর্তা। অাজকের প্রেক্ষাপটে এটা'ই তাঁর মৌলিক পরিচয়। চলনে-বলনে, কাজে-ক্রিয়ায়, তার একটা অাভিজাত্য থাকা স্বাভাবিক বৈ-কি ! অামি এই পুলক কান্তি বড়ুয়া'র পিতৃকুল-মাতুলাল য় অার শ্বশুরালয়ের যতোটুকু জানি- তা' অামার নিকট উভয়কুল কৌলিণ্য বলে প্রতিয়মান হয়। পুলক কান্তি বড়ুয়া অামার নিকট অাত্মীয় না' হলেও প্রয়াত গুরুভাই রঞ্জিত দাদার মেয়ের জামাই, এটা'ই অামার কাছে সব চেয়ে নৈকট্যের বিষয়। রঞ্জিত দা' অার অামার বয়সের তারতম্য খুব বেশী নয় তবে- একই পথের অভিযাত্রী বলে পরস্পরের মাঝে "দাদা" সম্বোধন প্রচলিত ছিলো। সে'ই সুবাদে পুলক কান্তি বড়ুয়াকে খুব ঘনিষ্ঠ ভাবে দেখার এবং চেনার সুযোগ হয়েছিলো অামার। পুলক কান্তি বড়ুয়া  জামাই পুলক কান্তি বড়ুয়া'র উশৃঙ্খল জীবন-যাপনের সংবাদ- বিভিন্ন মাধ্যম থেকে তখনই পাই যখন- পুলক কান্তি বড়ুয়া  # উ_পঞ্ঞাজোত_মহাথ ের_গুরুভান্তের  নিকট শোয়েয়াংগ্য দীক্ষা গ্রহনের জন্যে গুরুভান্তের পদতলে কপাল ঠুকে দৈন্যদশায় বলেছিলেন গুরু অামাকে অাপনার পদছায়াতলে অাশ্রয় দান করুন। বলতে হয়- এ'সব শ্রদ্ধাস্পদ রঞ্জিত দা ...

পথচারীকে বাঁচাতে গিয়ে নিজের প্রাণ হারালেন জয়ন্ত তঞ্চংগ্যাঃ

কাপ্তাইয়ের সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন জয়ন্ত তঞ্চংগ্যা (২১) নামে এক কলেজ ছাত্র।  নিজস্ব প্রতিবেদক মে ১৮,২০১৯।০৯:২০। নিহত জয়ন্ত তঞ্চংগ্যা  রাংগামাটি জেলায় কাপ্তাইয়ের বাস স্টেশন এর  কাপ্তাই-চট্টগ্রাম সড়কে শনিবার পথচারীকে বাচাতে গিয়ে নিজের প্রাণ হারিয়েছেন জয়ন্ত তঞ্চংগ্যা (২১) নামের এক কলেজ ছাত্র।  উল্লেখ্য যে, জয়ন্ত তঞ্চংগ্যা তার বাইক দিয়ে ঢালু রাস্তায়  অতিবেগে গাড়ি চালানোর অবস্থায় হঠাৎ পথচারী সামনে এসে পড়লে নিজের গাড়ি নিয়ন্ত্রণে হারিয়ে কন্ট্রোল করতে না পারাই তার বাইক উল্টে গিয়ে সে গুরুতর আহত হয়।  স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চন্দ্রঘোনা খ্রিস্টিয়ান হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায়   সকাল  ১১টায় দিকে মৃত্যুবরণ করেন বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।  জানা যায়, জয়ন্ত তঞ্চংগ্যা রাংগামাটি সদরের বাইল্যা মিতিঙ্গাছড়ি এলাকার অর্জুন তঞ্চংগ্যার পুত্র। সে কর্ণফুলী সরকারি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী  হিসেবে অধ্যয়নরত ছিলেন।  কাপ্তাই থানার ওসি সৈয়দ মোঃ নুর জানান,  কাপ্তাই ইউনিয়নের বাসস্ট্যান্ডের সামনে ঢাল...

বান্দরবানে বোমা বিস্ফোরণে সেনা সদস্য নিপুন চাকমা নিহতঃ

নিজস্ব প্রতিবেদক  মে ১৭, ২০১৯। ১৭:৪০। নিপুন চাকমার গ্রামের বাড়ি কুদুকছড়ি, রাঙ্গামাটি জেলায়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর  কুমিল্লা-১৬ ব্যাটালিয়ন প্যারো কমান্ডোর সদস্য  ১ সপ্তাহে প্রশিক্ষণের জন্য  বান্দরবান গিয়েছিল।  গতকাল বান্দরবানে সেনাবাহিনীর নিয়মিত ফায়ারিং ট্রেনিং এর সময় বোমা বিস্ফোরণে ঘটনাস্থলস জাহিদুল ইসলাম (২৯) নামে একজন সেনা সদস্য নিহত হন। তথ্য সূত্রে আহত হন মোট ১০ জন সেনা। আহতরা  হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তার মধ্যে গুরুতর আহত নিপুন চাকমা (২৮) কে হেলিকপ্টার করে সম্মিলিত  সামরিক হাসপাতালে নেওয়ার পথে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। নিহত সেনা সদস্য নিপুন চাকমা  নিপুন চাকমা সেই শ্যামলী পলিটেকনিক্যাল টেক্সটাইল বিষয় নিয়ে পড়তো। পলিটেকনিক্যালে পড়ার সময় সেনাবাহিনী চাকুরির সুয়োগ হয়। নিপুন চাকমা দেশ ও জাতির পাছাপাছি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন  নুও জনম এর  সদস্য  ও  বিভিন্ন সামাজিক, সংস্কৃতি,ধর্মীয় মানবতা-সেবামূলক কাজে জড়িত ছিলেন। সেনা সদস্য নিপুন চাকমার ছবিঃ

বাজেটে আদিবাসীদের বরাদ্দ বাড়ানোর সুপারিশ:

দেশে সমতলের আদিবাসীর সংখ্যা প্রায় ২০ লাখ। তাদের ৮০ শতাংশ এখনও দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। পার্বত্য চট্টগ্রামে ১০ লাখ আদিবাসীর মধ্যে দারিদ্র্যের হার ৬৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের বাজেটে সমতলের জন্য মাথাপিছু বরাদ্দ ছিল ২০০ টাকা। কিন্তু বেশিরভাগ আদিবাসী এ বরাদ্দের কথা জানে না। বাজেটে বরাদ্দ বাড়িয়ে তাদের জীবনমানের উন্নয়ন না করলে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) অর্জন সম্ভব নয়। গতকাল ডেইলি স্টার ভবনের মিলনায়তনে 'আদিবাসীদের জন্য সুনির্দিষ্ট ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাজেট চাই' শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। কাপেং ফাউন্ডেশন ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন এ সভার আয়োজন করে। কাপেং ফাউন্ডেশনের সমন্বয়কারী খোকন সুইটেন মুরমু ও সোহেল হাজং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, আদিবাসীর জন্য বাজেটে বরাদ্দ বাড়ানোর বিকল্প নেই। দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে দারিদ্র্য থেকে বের করে নিয়ে আসা এখন প্রধান কর্তব্য। তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের চেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে সমতলের আদিবাসীরা। সভার ...

আদিবাসী দিবসের ভাবনা: প্রশান্ত ত্রিপুরাঃ

একটি মাঠ, দুইটি গোলক ও একটি গোলকধাঁধা আদিবাসী দিবসের ভাবনা* মাঠ যে মাঠের কথা বলছি, তার অস্তিত্ব এখন মূলত স্মৃতিতেই। আমার ছোটবেলার একটা বড় অংশ কেটেছে সেই মাঠে। তরুণ বয়সেও বিভিন্ন অবকাশে প্রিয়জনদের সাথে প্রচুর সময় কাটিয়েছি সেখানে। আমি বলছি খাগড়াছড়ির যে গ্রামে আমার জন্ম, সেই খাগড়াপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় লাগোয়া মাঠের কথা। আমার স্মৃতিতে অক্ষয় থাকা এই মাঠে একসময় পাড়ার ছেলেরা ফুটবল খেলত নিয়মিত। আমি নিজেও খেলেছি অসংখ্যবার। কিন্তু এখন সেখানে ফুটবল খেলার সুযোগ আর নেই। কারণ মাঠটা অক্ষত নেই আর। ওটার এক পাশে আছে প্রয়াত বাবা-মাসহ গ্রামবাসীদের উদ্যোগে শুরু করা একটা প্রাইমারি স্কুল – যেখানে আমার শিক্ষাজীবন শুরু হয়েছিল – যেটি সরকারি হওয়ার পর এর দ্বিতল ভবনের চৌহদ্দির মধ্যে চলে যায় মাঠের একটা অংশ, যেখানটায় গাছের ডাল বা বাঁশ দিয়ে বানানো গোলপোস্টে আমরা অনেকেই অনেক গোল দিয়েছি।  স্কুলের পাশে একটা ক্লাবঘর ও একটা কমিউনিটি সেন্টারও এখন মাঠের বেশ কিছু জায়গা নিয়ে নিয়েছে,  যেখান থেকে এক কালে অনেক কর্ণার কিক নিয়েছি আমরা। আর মাঠের পশ্চিম সীমানা আগে যেখানে ছিল, তার উপর দিয়ে এখন চলে গেছে...