আমরা কল্পনার আঠারোর খবর জানি। যাকে ১৯৯৬ সালের ১২ জুন রাতের আধারে তৎকালীন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লেফটেনেন্ট ফেরদৌস কতৃক অপহরন করার পর গুম করা হয়। যে আঠারোতে তিনি উপলব্ধি করেছিলেন, নিপীড়িত শ্রেনি ও জনমানুষের মুক্তি ছাড়া আলাদাভাবে নারীমুক্তি সম্ভব নয়। তাই তো তিনি জুম্ম জাতির স্বাধিকার ও মুক্তির স্বপ্ন দেখেছিলেন। স্বাধিকার আন্দোলনে নারীদের এগিয়ে আসার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। ছবিঃ ১৯৯৬ সালের ১২ জুন অপহ্নত জুম্ম নারী সংগ্রামের সৈনিকা "কল্পনা চাকমা"। অধিকার আদায় আর মুল্যবোধ প্রতিষ্টার লড়াইয়ে তরুনদের আত্নত্যাগ কে আর দেখেছে বাংলাদেশের মতো? ক্ষুদিরাম, নূর হোসেন, আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, প্রীতিলতা ওয়াদেদ্দার, কল্পনা, শাফি ইমাম রুমী, রফিক, বরকত, জব্বার সহ আরো অনেকের আত্মত্যাগ আমরা স্মরন করতে পারি। এ দেশের ইতিহাসের প্রতিটি ধাপ তরুনদের রক্তে স্নাত। ইতিহাসের এই তরুন নায়কেরাই রচনা করেছেন আমাদের এগিয়ে যাওয়ার পথ, দিয়েছেন সামনে এগিয়ে যাওয়ার অন্তহীন প্রেরনা। সামনে ১২ জুন হিল উইমেন্স ফেডারেশনের আপোষহীন নেত্রী ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কল্পনা চাকমার অপহরনের ২৩ বছর পূর্ণ হ...
সত্যের সন্ধানে ম্রো আদিবাসী ব্লগ। সত্যের সংবাদ প্রকাশ করা ম্রো আদিবাসী ব্লগের মূল উদ্দেশ্য।