Mru Indigenous

চিন প্রতিবেদক  নিউজ চিন মে ৯, ২০১৯। ১৬:২৩ অপরাহ্ন ❤ ★মায়ের পায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। যারা বৃদ্ধ মা-বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসতে সামান্য পিছ পা হয় না। তাদের জন্য উজ্জল দৃষ্ঠান্ত এই প্রতিবন্ধী। যার দুটি হাত না থাকার পরেও মা’কে ভালোবেসে ২৮ বছর ধরে প্রতিদিন মুখ দিয়ে চামচের মাধ্যমে বৃ্দ্ধ মায়ের মুখে খাবার তুলে দেন চেন নামের এক প্রতিবন্ধী। সত্যিই এটা মায়ের প্রতি ভালোবাসার অনন্য এক দৃষ্টান্ত। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এই খবরটি রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছে। ছবিঃ প্রতিবন্ধী ছেলে তার বৃদ্ধ মাকে খাবার খাওয়াচ্ছে। ★প্রতিবন্ধী ওই ব্যক্তির নাম চেন ঝেনগিং। চিনের দক্ষিণ পশ্চিম এলাকায় তার বসবাস। যখন তার বয়স সাত বছর তখন বড় ধরনের ইলেকট্রিক শক খেয়ে দুটো হাতই নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো। এদিকে মা গত বছর জুলাই থেকে প্যারালাইস হওয়ার পর থেকে শরীর নাড়াতে পারে না। চেনের বর্তমান বয়স ৪৮। আজ থেকে ২৮ বছর আগে বাবাকেও হারিয়েছেন তিনি। বৃদ্ধ মাকে দেখা শোনা না করে অন্য ভাই বোনেরা পরিবার থেকে সরে গেছে বহু আগে। কিন্তু মায়ের ভালবাসা ছেড়ে কোথাও যায়নি চেন। তাই তো ২৮ বছর ধরে দুই হাত না থাকলেও মুখ দিয়েই...

ছবিঃ ম্রো আদিবাসী  মায়ের জাত মানে সন্তানের স্বর্গ স্থান। মায়ের জাত মানে সন্তানের পৃথিবী। মায়ের জাত মানে সন্তানের আলো। মায়ের জাত মানে সন্তানের এগিয়ে যাওয়ার পথ প্রদর্শক। মায়ের জাত মানে নিজে না খেয়ে সন্তানকে খাওয়ানো। মায়ের জাত মানে নিজে না ঘুমিয়ে সন্তানকে ঘুম পাড়ানো। মায়ের জাত মানে দশ মাস দশ দিন সন্তানকে গর্ভে ধারণ করা। মায়ের জাত মানে সন্তানকে সবসময় হাসি খুশিতে রাখার হাতিয়ার। মায়ের জাত মানে সন্তানের কোমলতা। মায়ের জাত মানে সন্তানের সুখ শান্তির জগৎ। মায়ের জাত মানে সন্তানের প্রথম শিক্ষক। মায়ের জাত মানে সন্তানের প্রথম ভাষা শেখার বই। মায়ের জাত মানে সন্তানকে সু-শিক্ষিত গড়ে তোলা। মায়ের জাত মানে স্বর্ণের চেয়েও দামী। মায়ের জাত মানে একবার হারিয়ে গেলে আর ফিরে না পাওয়া। মায়ের জাত মানে খেলার সাথী। মায়ের জাত  মানে কোমলপ্রাণ। "মা" চেয়েও সুন্দর ভুবন আর কিছুই হতে পারে না। "মা" চেয়েও ভালো মানুষ আর কেউ হতে পারে না। "মা" চেয়েও শিক্ষিত আর কেউ শিক্ষিত হতে পারে না। "মা" চেয়েও ভালো আদর সৌহাগ আর কেউ দিতে পারে না। আমাদের মা যতক্ষণ বেঁচে  থা...

নিজস্ব প্রতিবেদক মে ৮, ২০১৯। ১৮:৪৩। বান্দরবান জেলা বিভাগের সংবাদ ছবিঃ রুমা উপজেলায় গালেঙ্গ্যা  ইউপি চেয়ারম্যান শৈউ সাই মারমা বান্দরবানের রুমা উপজেলার তিন কিশোর চশৈপ্রু মারমা (১৭), মংচপ্রু মারমা (১৮) ও উমংপ্রু মারমা (১৭)। তাদের তিনজনেরই বসবাস উপজেলার গ্যালেঙ্গ্যা ইউনিয়নের পান্তলা পাড়ায়। এর মধ্যে চশৈপ্রু দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী এবং অপর দুইজন জুম চাষে নিয়োজিত। তারা তিনজনই নিজেদের নাম চলমান ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে চায়। এরই অংশ হিসেবে ২৯ এপ্রিল জন্ম নিবন্ধন সনদের ডিজিটাল কপি সংগ্রহের জন্য গ্যালেঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদে যায় তিন কিশোর। আর এতে বাধা হয়ে দাঁড়ান গ্যালেঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান শৈউ সাই মারমা। তিন কিশোর জানায়, ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তি হওয়ার জন্য অন্যান্য কাগজের সঙ্গে জন্ম নিবন্ধনের ডিজিটাল কপি প্রয়োজন হয়। জন্ম নিবন্ধনপত্রের ডিজিটাল কপির জন্য গত ২৯ এপ্রিল থেকে ৫ মে পর্যন্ত চারবার ওই ইউনিয়ন পরিষদে যাই আমরা। কিন্তু চেয়ারম্যান অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে আমাদেরকে বারবার ফিরিয়ে দিয়েছেন। একপর্যায়ে আমাদের হাতে থাকা জন্ম নিবন্ধনের ডিজিটাল কপিটি স্বাক্ষ...

Scientists Have Converted Carbon Dioxide Into Clean Air Sceintist Screen light     A chemistry professor has found a way to trigger the process of photosynthesis in a synthetic material, turning greenhouse gases into clean air and producing energy all at the same time.  The process has great potential for creating a technology that could significantly reduce greenhouse gases linked to climate change, while also creating a clean way to produce energy. The findings of his research are published in the Journal of Materials Chemistry A . This work is a breakthrough,” said UCF AssistantProfessor Fernando Uribe-Romo. “Tailoring materials that will absorb a specific color of light is very difficult from the scientific point of view, but from the societal point of view we are contributing to the development of a technology that can help reduce greenhouse gases.” Uribe-Romo and his team of students created a way to trigger a chemical reaction in a synthetic material...

  The Mru  an indigenous community. They have settlements in different areas of Bandarban district in chittagong Hill Tracts. They live in Toyin, Mongdu, Luloing, Uttarhangarh, Dakshinhangarh, Lama, Alikada upazila, Thanchi upazila, Chimbuk, , Teker Panchhari, Renikhyang, Pantala, Thankhyang, Sowalok, Tindo, Alikhang and Bhariatali mouza of the district. According to the 1991 census, the Mru population total 222,167. They are also known as Mraw and Murong. Although they have a language of their own, they did not have any alphabets in the past. At present, text-books up to class three have been published in their own language and alphabets. The Mrus call themselves Marucha. In Mru language, the meaning of Maru is human. A few families give rise to a clan in the Mru society. The names of many Mru clans can be gathered at present. These include: Ngarua, Naichah, Tam-tu-chah, Yamrey, Ngaringchahu Tang, Kanbak, Prenju, Deng and Khau. Marriages between boys and girls belo...

বাংলাদেশ বাংলার মাটিতে জন্ম হয়েও বিলুপ্ত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ হিন্দু সম্প্রদায়।  ব্যাপক ভাবে হিন্দু গণহত্যায় মেতেছে বাংলাদেশ, হিন্দু শূন্য হওয়ার পথে বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমানের সাধের সোনার বাংলা ছাড়ছেন সংখ্যালঘু হিন্দুর৷ মুক্তিযুদ্ধে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সংগ্রাম করেও তাঁরা দেশছাড়া৷ধর্মনিরপেক্ষ সরকারের আমলেও প্রতিদিনই নিরুদ্দেশ হচ্ছেন সংখ্যালঘু হিন্দুরা৷ পরিস্থিতি এমনই যে- ‘হিন্দু সম্প্রদায়ের পক্ষে বসবাসের অনুপযুক্ত হয়ে পড়ছে৷ আগামী দু’তিন দশক পরে এদেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বী কোনও মানুষ আর খুঁজে পাওয়া যাবে না ‘বাংলাদেশে কৃষি-ভূমি-জলা সংস্কারের রাজনৈতিক অর্থনীতি’ সংক্রান্ত গবেষণা রিপোর্টে এমনই উদ্বিগ্ন জনক তথ্য উঠে এল৷ গবেষণা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল বারকাত৷ তাঁর দাবি, বিলুপ্ত হতে চলেছেন দেশটিতে হিন্দু সংখ্যালঘুরা৷ শনিবারই বইটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠান৷ তার আগেই বাংলাদেশে শুরু হয়েছে বিতর্ক৷ প্রথমসারির ওয়েব সংবাদ মাধ্যম ‘বাংলা ট্রিবিউন’ বইটির কিছু কিছু তথ্য প্রকাশ করেছে৷ অধ্যাপক আবুল বারকাতের দাবি, ১৯৬৪ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত মোট ১ কোটি ১৩ লক্ষ হিন্দ...

মে ৮, ২০১৯। ০৫:০০। নেত্রকোনার কলমাকান্দায় আদিবাসী পরিবারের ওপর বর্বরোচিত হামলা ও বসতভিটা থেকে উচ্ছেদের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে লেঙ্গুরা ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন এলাকায় বাংলাদেশ গারো ছাত্র সংগঠন (বাগাছাস), গারো সংগঠন (গাসু), আদিবাসী কলমাকান্দা উপজেলা শাখার ব্যানারে প্রায় পাঁচ শতাধিক নারী পুরুষ মিলে এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। ছবিঃ নেত্রকোনা কলমাকান্দা আদিবাসী মানব্বন্ধন মানববন্ধনে আদিবাসী পরিবারের ওপর হামলা ও বসতভিটা থেকে উচ্ছেদের ষড়যন্ত্রকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও বিচারের দাবি জানিয়ে বাগাছাস উপজেলা কমিটির সভাপতি তামস মানখিন, গাসু উপজেলা কমিটির সভাপতি রিচার্ড রেংচেং ছাড়াও বক্তব্য রাখেন সারথী ঘাগ্রা, শলোমন রিছিল ও মালেকা ঘাগ্রা প্রমূখ। মানববন্ধন শেষে লেংগুরা বাজারে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য, গত ২ মে কলমাকান্দা উপজেলার লেংগুরা ইউনিয়নের ফুলবাড়ি গ্রামের আব্দুল মজিদ তার স্ত্রী ছালেমা খাতুন ও ছেলে মোকছেদুল হাসান মিলে মিনা রাংসা, কিশোর ঘাগ্রা ও হেলিমা ঘাগ্রার উপর বর্বরোচিত হামলা চাল...

জন্ম মাত্রই যুদ্ধের ধাপ! জীবনের এই ধাপে জয়ী হতে হয় কত যুদ্ধে। কেউ হেরে যায় কেউ বিজয়ী হয়।ঠিক তেমনি ব্যতিক্রম নয় শিক্ষা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বীর শিক্ষার্থীদের!ন ানান প্রতিকূলতায় সিঁড়ি বেয়ে এগিয়ে যেতে হয় বছরের পর বছর।এই বিদ্যা শিক্ষা যুদ্ধের ফলাফল কখনো ধনী গরিবের স্তরে ভিন্ন হয়,আবার কখনো মেধায়,কখনো নিজ কর্ম গুণে! তবে কিছু কিছু শিক্ষার্থী কর্ম ও মেধাগুণে প্রথম স্তরের হলেও তারা শিক্ষায় পর্ব থেকে পর্বে এগোতে পারে না অর্থের অভাবে।তাদের জীবন গড়ার সাফল্যময় স্বপ্ন থাকলেও শিক্ষা যুদ্ধে হেরে যেতে বাধ্য অর্থের নির্মম পরিহাসে! ফলে তারা প্রতিভা বিকাশে ও স্বপ্ন বাস্তবায়নে দিশেহারা হয়ে উঠে কঠিন সমাজে।দেশটির কর্মসংস্থান কম ও দারিদ্রতার পরিমাণ বেশি হওয়াতে সমাজে উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে উঠার অধিকার থাকলেও নিম্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ে স্থান পায় বাবাদের জুম ক্ষেতে কখনো ঝালমুড়ি বিক্রেতায়,কখনো বিভিন্ন শ্রমিক কাজে! তাই, তাদের মেধাকে মূল্য দিতে এবং সমাজের বিশেষ এক একটি জ্ঞানের পিলার গড়ে তুলতে কিংবা সেসব সুবিধাবঞ্চিত এসএসসি পাস করা শিক্ষার্থীদের জীবনের ২য় ধাপে (কলেজে)পা বাড়িয়ে দিতে আমরা কয়েকজন তরুণ মিলে ...

Anonta chakma"  is with  Rita Chakma . দুর্গম নাড়াইছড়ি শিক্ষার্থীদের মাঝে "মানবতার ছাতা"- Rita Chakma। তারা স্কুলে যায় রোদে পুড়ে,তারা জ্ঞানের খোঁজে ছুটে বেড়ায় বৃষ্টির সঙ্গী হয়ে!তারাই তো প্রকৃত সংগ্রামী শিক্ষার্থী! খাগড়াছড়ি জেলার দিঘীনালা উপজেলার বাবুছড়া ইউনিয়নের সুদূর মাইনী নদীর উত্তরের ভারত সীমান্তে সবুজ সমুদ্রে জুম দেশে পাকিস্তান আমলে গড়া এক বিন্দু দালানের নাম "নাড়াইছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় "।এই স্কুলে আলো বাতাসের কিংবা প্রাকৃতিক পরিবেশের অভাব নেই বললেই চলে।ইট কংকরের রাস্তা(ধনপাতা,ব াবুছড়া)থেকে এই সরকারি স্কুলের এক মাত্র যোগাযোগ মাধ্যম কাচা রাস্তার দুরত্ব প্রায় ৩০-৪০ কিলোমিটার। চারজন শিক্ষকের পরিবেশনায় নাড়াইছড়িতে একটি প্রাইমারি স্কুল ছাড়া হাই স্কুল গড়ে উঠেনি যুগের পর যুগ ধরে।পাহাড়ের কোলে গড়ে উঠা এই স্কুলে গুটি কয়েক শিক্ষার্থীর মেধার চাষ হয়।নগরায়নহীন পরিবেশে অতি উৎসাহের সহিত অভিবাবকরা নিজ সন্তানদের পড়াশুনায় চেষ্টার সফল অভিমুখে রওনা দিতেন।কিন্তু, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জুম চাষে যেখানে পেট বাঁচানোর সম্ভব থাকতোনা সেখা...