গত ১৬ জুন ২০১৯ সকাল ১১:০০ ঘটিকায় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির তৃতীয় বৈঠক কমিটির আহ্বায়ক জনাব আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ’র সভাপতিত্বে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ ভবনের ৪র্থ তলার উত্তর পশ্চিম ব্লকের ৪২৩-৪২৪ নং কক্ষে অবস্থিত তাঁর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
Mru Indigenous Blog
Date: 19/06/19
Published: 10:18PM
Ipnews.com Desk👇
জেএসএস’র বিরুদ্ধে সকল মিথ্যা মামলা তুলে নিতে হবে: আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা: পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সাথে সরকার চুক্তি করেছে। তাদের নিরাপত্তা বিধানের দায়িত্ব সরকারের। তাদের বিরুদ্ধে যেসকল মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে তা তুলে নিতে হবে। ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে পুনর্গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটি’র তৃতীয় বৈঠকে কমিটির আহ্বায়ক জনাব আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ সামগ্রিক পরিস্থিতি সংক্রান্ত আলোচনায় উক্ত মন্তব্য করেন। তিনি উক্ত বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিবকে নির্দেশনাও দেন।
গত ১৬ জুন ২০১৯ সকাল ১১:০০ ঘটিকায় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির তৃতীয় বৈঠক কমিটির আহ্বায়ক জনাব আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ’র সভাপতিত্বে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ ভবনের ৪র্থ তলার উত্তর পশ্চিম ব্লকের ৪২৩-৪২৪ নং কক্ষে অবস্থিত তাঁর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন কমিটির সদস্য ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি’র সভাপতি শ্রী জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা (সন্তু লারমা); কমিটির সদস্য ও ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরনার্থী প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন এবং আভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু নির্দিষ্টকরণ ও পুনর্বাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান শ্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী শ্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি’র সদস্য শ্রী গৌতম কুমার চাকমা এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব জনাব মো: মেসবাহুল ইসলাম প্রমুখ।
উক্ত সভায় মূলত ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে অনুষ্ঠিত কমিটির দ্বিতীয় সভার কার্যবিবরণী ও কার্যবিবরণীর সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি সম্পর্কে আলোচনা ও পর্যালোচনা করা হয়। এতে দ্বিতীয় সভার কার্যবিবরণী অনুমোদিত হয়।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, ১৯৯৭ সালের ২রা ডিসেম্বর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি’র মধ্যে ঐতিহাসিক ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়। উক্ত চুক্তির ‘ক’ খন্ডের ৩ নং ধারায় চুক্তি বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া পরিবীক্ষণের জন্য একটি বাস্তবায়ন কমিটি গঠনের কথা উল্লেখ রয়েছে। এতে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক মনোনীত একজন সদস্য আহ্বায়ক হিসেবে থাকেন। কমিটির দুই সদস্য- এই চুক্তির আওতায় গঠিত টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি’র সভাপতি।
সূত্র: IPNEWSBD.COM
Mru Indigenous Blog
Date: 19/06/19
Published: 10:18PM
Photo:
শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির তৃতীয় সভা ১৬ জুন ২০১৯ ইং তারিখ সকাল ১১ টায় জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কমিটির সম্মানিত আহ্বায়ক জনাব আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ (মন্ত্রী পদমর্যাদা) সভাপতিত্ব করেন। সভায় কমিটির সদস্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি, টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান জনাব কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, এমপি, আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা, পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব জনাব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম সহ উর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জেএসএস’র বিরুদ্ধে সকল মিথ্যা মামলা তুলে নিতে হবে: আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা: পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সাথে সরকার চুক্তি করেছে। তাদের নিরাপত্তা বিধানের দায়িত্ব সরকারের। তাদের বিরুদ্ধে যেসকল মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে তা তুলে নিতে হবে। ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে পুনর্গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটি’র তৃতীয় বৈঠকে কমিটির আহ্বায়ক জনাব আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ সামগ্রিক পরিস্থিতি সংক্রান্ত আলোচনায় উক্ত মন্তব্য করেন। তিনি উক্ত বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিবকে নির্দেশনাও দেন।
গত ১৬ জুন ২০১৯ সকাল ১১:০০ ঘটিকায় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির তৃতীয় বৈঠক কমিটির আহ্বায়ক জনাব আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ’র সভাপতিত্বে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ ভবনের ৪র্থ তলার উত্তর পশ্চিম ব্লকের ৪২৩-৪২৪ নং কক্ষে অবস্থিত তাঁর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন কমিটির সদস্য ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি’র সভাপতি শ্রী জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা (সন্তু লারমা); কমিটির সদস্য ও ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরনার্থী প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন এবং আভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু নির্দিষ্টকরণ ও পুনর্বাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান শ্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী শ্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি’র সদস্য শ্রী গৌতম কুমার চাকমা এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব জনাব মো: মেসবাহুল ইসলাম প্রমুখ।
উক্ত সভায় মূলত ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে অনুষ্ঠিত কমিটির দ্বিতীয় সভার কার্যবিবরণী ও কার্যবিবরণীর সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি সম্পর্কে আলোচনা ও পর্যালোচনা করা হয়। এতে দ্বিতীয় সভার কার্যবিবরণী অনুমোদিত হয়।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, ১৯৯৭ সালের ২রা ডিসেম্বর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি’র মধ্যে ঐতিহাসিক ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়। উক্ত চুক্তির ‘ক’ খন্ডের ৩ নং ধারায় চুক্তি বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া পরিবীক্ষণের জন্য একটি বাস্তবায়ন কমিটি গঠনের কথা উল্লেখ রয়েছে। এতে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক মনোনীত একজন সদস্য আহ্বায়ক হিসেবে থাকেন। কমিটির দুই সদস্য- এই চুক্তির আওতায় গঠিত টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি’র সভাপতি।
সূত্র: IPNEWSBD.COM

Comments